কোরাল খাওয়ার উপকারিতা দেখে নিবো একনজরে-
কোরাল মাছে জিংক ও আয়োডিন রয়েছে যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ও গলগন্ড রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ এই মাছটি আমাদের হৃদযন্ত্রকে ভালো রাখে।
এই মাছটিতে প্রচুর পরিমানে সেলেনিয়াম রয়েছে যা আমাদের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে।
গর্ভবতী মায়ের আমিষের চাহিদা বেশি থাকে(দৈনিক ৩৪০গ্রাম) যা কোরাল মাছ খুব সহজেই পূরণ করতে পারে।
শিশুদের মানসিক বিকাশে এই মাছটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
সর্তকতাঃ যেকোন পরিবেশে খাপ খাওয়াতে পারায় কোরাল মাছ এখন পুকুরেও চাষ হচ্ছে। তাই মাছটি কেনার সময় যাচাই বাছাই করে কিনবেন।